বিধবা ভাতা আবেদন ফরম PDF Download

বিধবা ভাতা আবেদন ফরম যদি পিডিএফ ফাইল আকারে ডাউনলোড করতে চান তাহলে আমরা আপনাদেরকে সেই পিডিএফ ফাইল প্রদান করব। তবে প্রথমেই বলে নেওয়া ভালো যে বর্তমান সময়ে বিধবা ভাতার আবেদন ফরম পূরণ করার ক্ষেত্রে অফলাইনের পরিবর্তে অনলাইন এর মাধ্যমে করতে হচ্ছে। অর্থাৎ কোন ধরনের দুর্নীতি যাতে না হয় অথবা সরকারি পোর্টালে যাতে এই তথ্য লিপিবদ্ধ থাকে তার জন্য বিধবা পাতার আবেদন অনলাইনে করতে হচ্ছে এবং এই আবেদন পত্রের সঙ্গে ছবি এবং জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি সহ আপনাকে সমাজসেবা অধিদপ্তরে জমা দিলে আপনার আবেদন পত্র বিবেচনা করে আপনাকে বিধবা ভাতার জন্য মনোনীত করা হবে।

তবে অনলাইনে তথ্য প্রদান করার ক্ষেত্রে কি কি তথ্য প্রদান করা লাগতে পারে অথবা কি কি ডকুমেন্টস প্রদান করা লাগতে পারে তা অনেকেই জানতে চান এবং এই জন্য আপনারা বিধবা ভাতার আবেদন ফরমের প্যাটার্ন অথবা এটি কি ধরনের তথ্য প্রদান করার মাধ্যমে পুরন করতে হয় তা জানতে চান। তাই আপনাদের কথা ভেবে আজকে আমাদের ওয়েবসাইটে বিধবা ভাতা আবেদন ফরম পিডিএফ ডাউনলোড করার ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং এই পিডিএফ ফাইল আপনারা ডাউনলোড করে নিয়ে দেখে নিবেন এখানে কোন কোন তথ্য সংযোজন করতে হবে এবং কোন কোন তথ্য একেবারে নির্ভুলভাবে প্রদান করলে বিধবা ভাতা পাওয়ার জন্য মনোনীত হওয়ার ক্ষেত্রে কোন ব্যাথা থাকবে না।

আপনারা যখন এই পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করবেন তখন সেখানে দেখতে পারবেন যে পাসপোর্ট সাইজের ছবি উপরের ডানদিকে সংযোজন করার জন্য বলা হচ্ছে। তাছাড়া আপনি কোন কার্যালয়ের অধীনে এই বিধবা ভাতা গ্রহণ করবেন তার ঠিকানা লিখবেন এবং আপনি কোন জেলায় বসবাস করেন তা উল্লেখ করবেন। তারপরে আপনাকে আপনার বয়স উল্লেখ করতে হবে। এরপরে নিচে গিয়ে আপনারা ক্রমানুসারে আপনাদের নিজের নাম এবং পিতার নাম ও মাতার নাম উল্লেখ করবেন।

আপনি কোন ভিত্তিতে বিধবা পাতা সংগ্রহ করতে চান তা এখানে উল্লেখ করতে হবে এবং এখানে বিভিন্ন ধরনের অপশন রয়েছে বলে আপনার স্বামী কিভাবে আপনাকে ছেড়ে গিয়েছে অথবা মৃত্যুবরণ করেছে কিনা এ ধরনের সঠিক তথ্য প্রদান করবেন। তারপরে ঠিকানা সংক্রান্ত তথ্যে আপনাদের বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা প্রদান করতে হবে। ঠিকানা প্রদান করার ক্ষেত্রে আপনাদের বিভাগের নাম, জেলার নাম উপজেলার নাম এবং গ্রামের নাম উল্লেখ করতে হবে।

এভাবে প্রত্যেকটি তথ্য প্রদান করার পরে আপনি যে আবেদন করছেন সেই আবেদন করার পেছনে আপনার বার্ষিক কত টাকা করে আয় হয় তা উল্লেখ করবেন। যদি কোন ধরনের ইনকাম সোর্স না থাকে তারপরও একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ এমাউন্ট এখানে বসাতে হবে। আপনি শারীরিক দিক থেকে অসুস্থ কিনা সে বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হবে এবং যদি অসুস্থ না হয়ে থাকেন তাহলে তাও উল্লেখ করবেন। আর তো সামাজিক অবস্থা কেমন এবং আপনার নিজস্ব জমি আছে কিনা এ সকল বিষয়গুলো উল্লেখ করবেন।

যদি জন্ম তারিখ না থাকে তাহলে আনুমানিক বয়স প্রদান করবেন এবং জানা থাকলে জন্ম তারিখ উল্লেখ করে আপনার শরীরে কোন জায়গায় কাটাছেড়ার দাগ আছে কিনা তা উল্লেখ করবেন যাতে আপনাকে সনাক্ত করতে সুবিধা হয়। যদি মুক্তিযোদ্ধার কোটা থাকে তাহলে সেটা উল্লেখ করতে হবে এবং আপনাকে যে ব্যাক্তি সনাক্ত করার ভিত্তিতে তথ্য প্রদান করবে তা সেখানে লিখতে হবে। এভাবে প্রথম ঘরের কাজ শেষ করে আপনারা দ্বিতীয় অংশে চলে যাবেন এবং সেখানে যথাযথ তথ্য প্রদান করে এই আবেদন সম্পন্ন করতে পারেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *